গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ১৯৭২ –এর ১২ অনুচ্ছেদের বিধান অনুসারে কোনো ঋণখেলাপি ব্যক্তি জাতীয় সংসদের সদস্য হওয়ার যোগ্য নন। ফলে খেলাপি হলে কেউ প্রার্থী হতে পারেন না।আগে নিয়ম ছিল মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সাত দিন আগে খেলাপি ঋণ পুনঃ তফসিল করে নিয়মিত করতে হবে। ব্যাংকঋণ পরিশোধসংক্রান্ত বিধান ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে সংশোধন করা হয়। আর ঋণ খেলাপি–সংক্রান্ত বিধান সংশোধন করা হয় চলতি বছরের জুলাইয়ে। নতুন আইনে মনোনয়নপত্র জমার এক দিন আগে খেলাপি ঋণ পরিশোধ করলেই নির্বাচনে অংশ নেওয়া যায়।
‘ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি’র সংজ্ঞা নির্ধারণসহ বেশকিছু পরিবর্তন এনে ব্যাংক কোম্পানি আইন আবার সংশোধন করায় অনেক ঋন খেলাপি নিজেদের ব্যাংক কোম্পানি আইন এর নতুন সংজ্ঞায় ‘ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি’ হিসেবে বিবেচিত হবেন না। বর্তমানে এই ‘ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি’ হিসেবে বিবেচিত হবেন না মর্মে এই সংক্রান্ত রিট পিটিশন মহামান্য হাইকোর্টে দায়ের করে অনেক ঋন খেলাপি বাংলাদেশ ব্যংকের ঋণ তথ্য ব্যুরো (সিআইবি) স্থগিত রাখার জন্য আবেদন করেছেন।